বিগত ১০ বছরে দেশের যেসব প্রাইমিক স্কুলে শিক্ষার্থী সংখ্যা ৫০ এর কম এমন স্কুলগুলোকে পাশের স্কুলের সঙ্গে মার্জ (একিভিূত) করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
প্রাথমিক স্কুলে ৫০ এর কম শিক্ষার্থী থাকলে পাশের স্কুলে একীভূত
প্রাথমিক স্কুলে ৫০ এর কম শিক্ষার্থী থাকলে পাশের স্কুলে একীভূত
বিগত ১০ বছরে দেশের যেসব প্রাইমিক স্কুলে শিক্ষার্থী সংখ্যা ৫০ এর কম এমন স্কুলগুলোকে পাশের স্কুলের সঙ্গে মার্জ (একিভিূত) করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
সচিব বলেন, আমরা বিগত ১০ বছরের চিত্র দেখবো। যেসব স্কুলে ৫০ জনের কম শিক্ষার্থী আছে, সেগুলো পর্শবর্তী স্কুলের সঙ্গে একিভূত করা হবে। আমরা এ ধরনের প্রায় ৩০০টি স্কুল পেয়েছি। এগুলো আমরা যাচাই-বাছাই করছি। তবে ঢালাওভাবে সব স্কুল বন্ধ করা হবে না। স্থানীয় বস্তবতাসহ সব অবস্থা দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, রাঙ্গামাটি জেলার বিলায়ছড়ি একটা উপজেলা আছে, সেখানে একটা স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা মাত্র ৪২ জন। বিগত কয়েক বছরই ৪২ জন। ওই স্কুল আমরা মার্জ করবো না। কারণ ওই ৪২ জন শিক্ষার্থী প্রায় ৭-৮ কিলোমিটার জায়গা থেকে আসে। সুতরাং ওই প্রেক্ষাপট আমরা বিবেচনায় নেবো। সুতরাং আমরা একেবারে ইনজেনারেল সিদ্ধান্ত নেবো না।
তিনি বলেন, যেখানে বিগত কয়েক বছর ধরে ৫-৭ জন শিক্ষার্থী আছে, সেগুলো আমরা মার্জ করে দেবো, এটা আমাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত।
বরিশাল শহরের একটি স্কুলের উদাহরণ দিয়ে সচিব বলেন, ওই স্কুলে গত দশ বছরে ২০ জনের বেশি শিক্ষার্থী কখনো হয়নি।
তিনি আরও বলেন, আবার দেখা যায় কোনো কারণে করোনার সময় ৫০ জনের নিচে চলে আসে, এখন আবার ৮০-৯০ হয়েছে আমরা এ স্কুল বন্ধ করবো না। আবার অন্যদিকে দেশের ৫০০ এর বেশি স্কুলে ১৫০০ বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। সেখানে ভর্তি জন্য আরও ১ হাজার শিক্ষার্থীর ডিমান্ড আছে। এসব স্কুলগুলোর অবকাঠামো উন্নয়নসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো উদ্যোগ নেওয়া হবে।
সুত্রঃ জাগো নিউজ
0 komentar: