নিজস্ব সংবাদ ডেস্কঃ মানবসেবা সংবাদ টুইন্টিফোর ব্লগস্পট ডটকমঃ
করোনাভাইরাসের সর্বশেষ খবর ও লাইভ আপডেট দেখতে নিচে ক্লিক করুন
https://manobsebasongbad24.blogspot.com/2021/04/blog-post_58.html
চলমান বৈশ্বিক মহামারি করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও ২০২১ সালের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।তবে কীভাবে এই পিএসি পরীক্ষা নেওয়া হবে, সে বিষয়ে শিগগিরই কাঠামো ঠিক করতে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা অ্যাকাডেমির (নেপ) মহাপরিচালককে মৌখিকভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে নেপ মহাপরিচালক মো. শাহ আলম বলেন, এই পরীক্ষা কিভাবে নেওয়া হবে সেই কাঠামো ঠিক করতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে মৌখিকভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে পুরাতন কাঠামোতে এখন আর পরীক্ষা নেওয়া যাবে না। সেজন্য দ্রুত কাঠামো সংশোধন করা হবে। তবে প্রশ্নপত্র তৈরি করার মতো প্রস্তুতি নেপের আছে। এটি নিয়ে দ্রুতই একটি ওয়ার্কশপ করবো আমরা এবং সেই ওয়ার্কশপে কাঠামো চূড়ান্ত করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠাবো আমরা।
অন্যদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর থেকে জানা যায়, চলতি ২০২১ সালে যে কয়দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালানো সম্ভব হবে সে কয়দিনের সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী প্রশ্নপত্র তৈরি করে পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এর আগে জুলাই মাস থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার টার্গেট রেখে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া হয়। যদি স্কুল জুলাই কিংবা আগস্ট মাসে খোলা সম্ভব না হয় তাহলে সেপ্টেম্বরে খোলার প্রস্তুতি অনুযায়ী পাঠ্যসূচির আলোকে প্রশ্নপত্র তৈরি করা হবে বলে জানা গেছে।এবিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক, আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলম বলেন, পিইসি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত যদি বহাল থাকে তবে আমরা ৩ মাস শ্রেণি কার্যক্রম চালাতে পারলেও পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব।
অনেক গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে প্রাইমারি-ইবতেদায়ীর এবারের সমাপনি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। এই কথাটি নাকচ করে তিনি বলেন, আমরা কখনো বলিনি এবারের পরীক্ষা হবে না।
এখানে উল্লেখ্য, গত ২৪ জুন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা কীভাবে নেওয়া হবে তার কাঠামো তৈরি করতে মৌখিক নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেই নির্দেশনার পর কাঠামো সংশোধনের কাজ শুরু করেছে ন্যাশনাল একাডেমি অফ প্রাইমারি এডুকেশন-নেপ।আরও উল্লেখ্য, এপর্যন্ত মোট ১৮ দফায় ছুটি বৃদ্ধি করা হয়েছে চলমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে। সর্বশেষ ৩১ জুলাই পর্যন্ত এই ছুটি বৃদ্ধি করা হয়েছে। সব ধরনের পরীক্ষা বা স্কুল খোলা এখন করোনা পরিস্থিতির উপর নির্ভর বলে মনে করছেন অভিজ্ঞজনেরা।
(দয়া করে আমাদের লেখা আপনার ভাল লাগলে নিচের লিংকে প্রবেশ করে আমাদের পত্রিকার ফেইসবুক পেইজটিকে লাইক দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি,আপনার এই লাইকটি আমাদের উৎসাহিত করবে সেবামূলক আরও সংবাদ লিখতে)
এখানে ক্লিক করে পরবর্তী পেইজের like ও Follow এর উপর ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করে পরবর্তী পেইজের like ও Follow এর উপর ক্লিক করুন
0 komentar: