নিজস্ব সংবাদ ডেস্কঃ মানবসেবা সংবাদ টুইন্টিফোর ব্লগস্পট ডটকমঃ
করোনাভাইরাসের সর্বশেষ খবর ও লাইভ আপডেট দেখতে নিচে ক্লিক করুন
বাংলাদেশের মাঠপর্যায়ের সব প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের ১৩তম গ্রেড বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে অনেক শিক্ষক আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১০ মে-২০২১ ’র মধ্যে এটি বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহাম্মদ মনসুরুল আলম।মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল-২০২১ ) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এ নির্দেশনায় বলা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি ১৩তম গ্রেডে উন্নীত করা হয়। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ‘আইবাস ++’ সংযুক্ত করা হয়। এরপর জেলা, উপজেলা ও ডিডিও আইডি থেকে বেতন নির্ধারণের সুযোগ প্রদান করা হয়।সফটওয়ারে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রির চেয়ে কম শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষকদের উন্নীত স্কেলের বেতন নির্ধারণের অপশন সংযোজনের জন্য ‘আইবাস++’ প্রকল্প দফতরকে পত্র দেয়া হয়েছে। এছাড়াও তা সংযোজন করার উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু এরপরও মাঠ পর্যায়ে উপজেলা শিক্ষা অফিস শিক্ষকদের উন্নীত বেতন স্কেলে বেতন নির্ধারণ সম্পন্ন করেনি।
এ কারণে উপজেলা শিক্ষা অফিস, জেলা শিক্ষা অফিস ও বিভাগীয় শিক্ষা অফিসের কর্মবণ্টন করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
উপজেলা শিক্ষা অফিসের করণীয়:
শিক্ষকদের নাম, বিদ্যালয়ের নাম, যোগদানের তারিখ, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, বর্তমান বেতন গ্রেড, রেকর্ডসহ ইত্যাদি প্রাপ্তি স্বীকার করে ২৮ এপ্রিলের মধ্যে উপজেলা/জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে পাঠাতে হবে।হিসাবরক্ষণ অফিসকে ৫ মে’র মধ্যে এ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। এরপর কতজন শিক্ষক বেতন স্কেলে উন্নীত হয়েছেন, কতজন হননি বা কারও কোনো সমস্যা থাকলে প্রতিবেদন আকারে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে ৬ মে’র মধ্যে পাঠাতে হবে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের করণীয়:
উপজেলা শিক্ষা অফিসারের দেয়া তথ্য সংকলন করে জেলাভিত্তিক প্রতিবেদন ৯ মে’র মধ্যে স্ব স্ব বিভাগীয় উপ-পরিচালকের কার্যালয়ে পাঠাতে হবে।
বিভাগীয় শিক্ষা অফিসের করণীয়:
এরপর জেলাভিত্তিক বিস্তারিত প্রতিবেদন ১০ মে’র মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালকের (অর্থ) কাছে পাঠাতে হবে বিভাগীয় শিক্ষা অফিসকে। তারপর তিনি ১৩তম গ্রেড যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করে ১০ মে’র মধ্যেই প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ঠিকানায় হার্ডকপি বা সফটকপি বা ইমেইল করে তালিকা পাঠাবেন।
সহকারি শিক্ষকদের যে যে তথ্য লাগবেঃ
১. শিক্ষককের নাম
২.শিক্ষককের বিদ্যালয়ের নাম
৩.শিক্ষককের বিদ্যালয়ে যােগদানের তারিখ
৪.শিক্ষককের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর
৫.শিক্ষককের বর্তমান বেতন গ্রেড
৬. শিক্ষককের ১৫/১২/২০১৫ তারিখের পূর্বে প্রাপ্ত টাইমস্কেল/উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির সংখ্যা
(দয়া করে আমাদের লেখা আপনার ভাল লাগলে নিচের লিংকে প্রবেশ করে আমাদের পত্রিকার ফেইসবুক পেইজটিকে লাইক দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি,আপনার এই লাইকটি আমাদের উৎসাহিত করবে সেবামূলক আরও সংবাদ লিখতে)
এখানে ক্লিক করে পরবর্তী পেইজের like ও Follow এর উপর ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করে পরবর্তী পেইজের like ও Follow এর উপর ক্লিক করুন
0 komentar: